read-more
product images
বক্তা উপস্থাপক ও বিতার্কিক হওয়ার বৈজ্ঞানিক কৌশল
by আল মামুন রাসেল

Tk. 300 Tk. 400 Save TK. 100 (25%)

বক্তা উপস্থাপক ও বিতার্কিক হওয়ার বৈজ্ঞানিক কৌশল (হার্ডকভার)

Author : আল মামুন রাসেল
Category : নতুন প্রকাশিত বই, বেস্ট সেলার বই, ভাষণ, বক্তৃতা ও উপদেশ সংকলন,
Publisher : দুর্বার পাবলিকেশন্স
Price : Tk. 300 Tk. 400 You Save TK. 100 (25%)

সারাদেশে হোম ডেলিভারি চার্জ মাত্র ৭০ টাকা # ১৪৯৯+ টাকার বই অর্ডার করলেই পাচ্ছেন ফ্রি হোম ডেলিভারি !

বি:দ্র: গ্রাহক বইটি অর্ডার সম্পূর্ণ করার পরে যদি নতুন সংস্করণের মূল্য পরিবর্তন হয় তাহলে বইটি পাঠানোর আগে আপনাকে আমাদের টিম ফোন করে জানিয়ে দিবে ।

Order Now

Services & Supports


Cash On Delivery
3 Days Happy Return
Delivery Charge Tk. 50(Online Order)
Purchase & Earn
Order Now

সারাদেশে হোম ডেলিভারি চার্জ মাত্র ৭০ টাকা # ১৪৯৯+ টাকার বই অর্ডার করলেই পাচ্ছেন ফ্রি হোম ডেলিভারি !

বি:দ্র: গ্রাহক বইটি অর্ডার সম্পূর্ণ করার পরে যদি নতুন সংস্করণের মূল্য পরিবর্তন হয় তাহলে বইটি পাঠানোর আগে আপনাকে আমাদের টিম ফোন করে জানিয়ে দিবে ।


সুনির্দিষ্ট ৩টি অংশে ভাগ করে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে বইটিতে তার রচনাশৈলী উপস্থাপন করেছেন।

১. ভালো বক্তা হওয়ার বৈজ্ঞানিক কৌশল।
২.ভালো উপস্থাপক হওয়ার বৈজ্ঞানিক কৌশল ও
৩.ভালো বিতার্কিক হওয়ার বৈজ্ঞানিক কৌশল।

অনেকে হয়তো ভাবতে পারেন,বক্তৃতা,উপস্থাপনা ও বিতর্ক কি আর শেখার বিষয়?? এসব তো এমনিতেই পারা যায় অথবা এসব ব্যক্তি বিশেষের বিশেষ যোগ্যতা।
যারা এমনটা ভাবেন তাদের উদ্দেশ্যে বলি দুনিয়ার সব কিছুই শিখতে হয়।মুদির দোকান কিভাবে চালাতে হয়,তাও শিখতে হয়।প্রথমে তার মুনাফা বেশি হয় না,খরিদ্দারও বেশি জোটে না, পরে এসব বিষয়গুলো শেখা হলে, খরিদ্দারও বেশি জোটে ও মুনাফাও ঠিকমতো হয়।নাইয়া যে নৌকা বায়,সেখানেও কিছু শেখার থাকে।অর্থাৎ যেকোনো কাজে সফলতা অর্জনের জন্য কষ্ট স্বীকার ও ত্যাগ স্বীকার করে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়।।আর সেই অর্জিত অভিজ্ঞতাই হলো প্রকৃত শিক্ষা।

(১)
নন্দিত শিল্প হিসেবে বক্তৃতা কি,তা কেমন হওয়া উচিত,ভালো বক্তা হওয়ার উপকারিতা,সফল নেতা হতে ভালো বক্তৃতার গুরুত্ব,সুশীল সমাজের কাছে নিজেকে উপস্থাপনের জন্য অসাধারণ বক্তৃতা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, বক্তৃতাকে প্রাণবন্ত করার কৌশল,বক্তৃতা থেকে ভীতি কাটানোর উপায়,বিভিন্ন ধরনের বক্তৃতার নমুনা, এবং সব শেষে দুনিয়া কাপানো কিছু জনপ্রিয় ভাষণ বা বক্তৃতা
(বিশ্বনবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর ভাষণ,৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ,ভারতছাড় আন্দোলনে মহাত্মা গান্ধীর ভাষণ,বর্ণবাদের বিরুদ্ধে নেলসন ম্যান্ডেলার ভাষণ,গৃহযুদ্ধ অবসানের পরবর্তীতে আব্রাহাম লিংকনের ভাষণ,বর্ণবাদের বিরুদ্ধে মার্টিন লুথার কিং এর ভাষণ,উইন্সটন চার্চিলের ভাষণ,বারাক ওবামার সেরা সাত ভাষণ,সাবেক উপাচার্য আবু সাঈদ চৌধুরীর ভাষণ)
আবারো মনে পড়ে গেল সেই দিনগুলির কথা যে সময় এসব বিখ্যাত ভাষণ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ শ্রদ্ধেয় সাহাদাত স্যার আমাদের পড়িয়েছিলেন ও উৎসাহিত করেছিলেন।
,এসব বিষয় অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে যুক্তিযুক্তভাবে লেখক তার বইয়ে উপস্থাপন করেছেন।
আমেরিকান রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট তার নিজের পুত্র জেমসকে ভাষণের মূলমন্ত্র দিয়েছিলেন,”তোমাকে যখনই বলতে বলা হবে – সত্য বল,সরল বল,সংক্ষিপ্ত বল এবং বসে পড়”।
“যে বক্তার বক্তৃতার সময় শ্রোতারা কথা বলার সুযোগ পায়না বা কথা বলার প্রয়োজন বোধ করেনা শুধু শুনবার আগ্রহে মেতে থাকে, সেই বক্তার বক্তৃতাই সফল বক্তৃতা।”

(২) এর পরের অংশে লেখক, উপস্থাপনা কি,উপস্থাপনার উদ্দেশ্য,ভালো উপস্থাপক হওয়ার উপকারিতা,ভালো ও গ্রহণযোগ্য উপস্থাপনার বৈজ্ঞানিক কৌশল,একজন সফল উপস্থাপকের কতিপয় গুণাবলী,কিছু সফল বাঙালি উপস্থাপকের বেড়ে ওঠার গল্প ও পরিচিতিসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের সমাবেশ ঘটিয়েছেন বইটিতে।
“” উপস্থাপনা একই সঙ্গে শোনা ও দেখার বিষয় হলেও বেতারে শুধু শোনার বিষয়টি থাকে।এই জন্যেই উপস্থাপনা করার সময় ভাষা ও বাচনভঙ্গি চমকপ্রদ হতে হয়””
“”যিনি কর্মবিমুখ অলস মানুষদের জীবনে নতুন চিন্তা চেতনার খোরাক দিয়ে তাদেরকে জাগিয়ে তোলার ক্ষমতা রাখেন- তিনি নিঃসন্দেহে সফল উপস্থাপক হতে পারেন””।

(৩) বিতর্ক এমন একটি অনুশীলননির্ভর বাকশিল্প যার মূল লক্ষ্য সত্য উদঘাটন নয় বরং সত্যাসত্য যাচাই করা।
“”Karl Popper বলেছেন, I may be wrong and you may be right and by an effort we may get nearer the truth””.
বিতর্কের এ অংশে বিতর্ক কি,বিতর্কের ইতিকথা,ভালো বিতার্কিক হওয়ার উপকারিতা,ভালো বিতার্কিক হওয়ার বৈজ্ঞানিক কিছু কৌশল, বিতর্কের প্রকারভেদসহ অত্যন্ত সুশৃঙখল ও ধারাবাহিকতার সাথে বিষয়গুলো লেখক তার লেখনিতে তুলে ধরেছেন।

একটি চীনা প্রবাদ আছে””তলোয়ারের আঘাতের চেয়ে কথার আাঘাত অনেক ভয়ঙ্কর।তলোয়ারের আঘাতে দেহে রক্তক্ষরণ হয় আর কথার আাঘাতে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়””
“” পৃথিবীতে এ পর্যন্ত যত নেতৃত্ব তৈরী হয়েছে,যারা বিশ্বকে কাপিয়ে দিয়ে গিয়েছেন,পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখিয়েছেন অথবা স্বীয় অপকর্মের দ্বারা কুখ্যাত নেতা হয়েছেন তাদের প্রত্যেকের মধ্যেই একটি সহজাত গুণ ছিলো।সেটি হলো বক্তৃতা দেয়ার ক্ষমতা।একথা সবাই স্বীকার করবে।নেতৃত্বের বিকাশের জন্য এই গুণটি আবশ্যক।””

বইটি পড়ে অজানা অনেক তথ্য জানতে পেরেছি।। আশা করি আপনারাও অনেক উপকৃত হবেন বইটি পড়ার মাধ্যমে।
(বিশেষত আমার মতো যারা বক্তৃতা,উপস্থাপনা ও বিতর্ক শিখতে আগ্রহী)


Title বক্তা উপস্থাপক ও বিতার্কিক হওয়ার বৈজ্ঞানিক কৌশল
Author আল মামুন রাসেল
Publisher দুর্বার পাবলিকেশন্স
ISBN 978-984-92959-0-7
Pages 150
Edition 1st Published, 2024
Country Bangladesh
Language Bangla

Durbarshop Author Image

আল মামুন রাসেল

আইনজীবী, লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন আল মামুন রাসেল। তিনি তার ক্ষুদ্র জীবনে নিজেকে সমাদৃত করেছেন বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে। বর্তমানে তিনি লিগ্যাল সলিউশন চেম্বারের (এলএসসি) হেড অব চেম্বারস হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি কুমিল্লা জেলায় ১৯৯০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীও। বাংলাদেশের অনেক আলোচিত মামলা সফলতার সঙ্গে পরিচালনা করেছেন তিনি। তার মধ্যে রয়েছে মেহজাবিন ও আরেফিন নিশুর বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীদের কটূক্তি মামলা, পরিচালক জসিম উদ্দিন ও মডেল তাসনিয়ার সাইবার মামলাসহ আরও অনেক। তিনি সাইবার ট্রাইব্যুনালে প্রচুর মামলা করেছেন এবং সাইবার অপরাধ ও সাইবার অপরাধে সাংবাদিকদের রক্ষাকবচ নিয়ে ৫০০ পাতার সাইবার ক্রাইমস ও সাইবার ল’ বইটি লিখেছেন। তিনি ১০ সদস্যবিশিষ্ট একটি আইনজীবী প্যানেল পরিচালনা করেন, যেখানে বিভিন্ন আলোচিত মামলা গবেষণা করা হয়। আল মামুন রাসেল তার চেম্বার থেকে মুক্তিযোদ্ধা, এতিম, মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, অসহায় ও গরিব মানুষদের বিনা খরচে আইনি সহযোগিতা করে থাকেন। এই বিষয়ে বরগুনার মাদ্রাসা শিক্ষক ইসমাইল হোসেন বলেন, সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালের একটি মামলায় ১৩ বছর পর খালাস পেয়েছি, আল মামুন রাসেল স্যার মামলাটি বিনা খরচে করেছেন। এই পেশার পাশাপাশি তিনি তরুণদের মাঝে সৃজনশীলতা বিকাশে বিভিন্ন প্রোগ্রামে মোটিভেশনাল স্পিস দিয়ে থাকেন। তিনি বলেন, আইনজীবির পেশাটি মহৎ। এ পেশায় আপনাকে মানবিক হতে হবে। কারণ মানবিকতায় হলো আসল পরিচয়। মানুষের কল্যাণে কাজ করার মধ্যে পাওয়া যায় অফূরন্ত ভালোবাসা আর দোয়া। জাতীয় বিতর্ক সংগঠন বাংলাদেশ ডিবেট অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ও দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি দক্ষিণ এশিয়াভিত্তিক যুব সংগঠন সাউথ এশিয়ান ইয়ুথ অ্যাসোসিয়েশনের (সায়া) সভাপতি পদে রয়েছেন। সম্প্রতি তিনি থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে ওয়ার্ল্ড ডিপ্লোম্যাসি ফোরাম কর্তৃক ওয়ার্ল্ড ডিপ্লোমেটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন এবং এর আগে ২০২২ সালে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে গ্লোবাল ইয়ুথ পার্লামেন্ট কর্তৃক আন্তর্জাতিক ইয়ুথ কনফারেন্সে ও ২০১৮ সালে মালয়েশিয়ায় সালাম মালয়েশিয়া কর্তৃক আয়োজিত ইন্টারন্যাশনাল বলিন্টিয়ার প্রোগ্রামে কি-নোট স্পিকার হিসেবে ইনভাইটেশন পেয়েছেন। তিনি এর পাশাপাশি আরও কিছু বই লিখেছেন, তার মধ্যে বি স্মার্ট স্পিকার ও বক্তা, বিতার্কিক ও উপস্থাপক হওয়ার বৈজ্ঞানিক কৌশল ইত্যাদি।


This is Review

Reviews and Ratings